২০২৪ পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসা: আবেদন প্রক্রিয়া ও সর্বশেষ আপডেট

Avatar

Published on:

২০২৪ পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসা: আবেদন প্রক্রিয়া ও সর্বশেষ আপডেট

২০২৪ পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসা: আবেদন প্রক্রিয়া ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

ইউরোপের একটি প্রাচীন দেশ পর্তুগাল বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের কাজের চাহিদা বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের দক্ষ শ্রমিক নিয়োগ দিচ্ছে। আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে যেতে চান, তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। এখানে পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কিত সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে, যেমন:

  • পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসার ধরণ
  • ভিসা পেতে কত খরচ
  • কোন কোন কাজের সুযোগ রয়েছে
  • ভিসা চেক করার পদ্ধতি

পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসার ধরণ

পর্তুগালের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সাধারণত দুই ধরনের হয়: স্বল্পমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি।

  1. স্বল্পমেয়াদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা: মেয়াদ ৬ মাস থেকে ১ বছর।
  2. দীর্ঘমেয়াদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা: মেয়াদ ২ বছর পর্যন্ত।

কোন কোন কাজের সুযোগ রয়েছে

পর্তুগালে কাজের সুযোগ রয়েছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে, যেমন:

  • ইলেকট্রিশিয়ান
  • ড্রাইভার
  • ফুড প্যাকেজিং
  • হোটেল বা রেস্টুরেন্ট
  • গবাদি পশু পালন
  • ক্লিনার (হাসপাতাল, বাসা বাড়ি, রোড, অফিস, গ্লাস)

পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ

বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে যেতে ৮,৫০,০০০ টাকা থেকে ১২,৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে।

পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে সময়

সকল কাগজপত্র জমা দেওয়ার পর ভিসা পেতে সাধারণত ৫৫ দিন থেকে ৯০ দিন সময় লাগে।

পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চেক

আপনার আবেদন সম্পূর্ণ হওয়ার ২-৩ মাস পর https://www.schengenvisainfo.com/portugal/visa/ এই ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার ভিসার স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন।

সর্বশেষ কিছু কথা

আশা করি, এই পোস্টটি পড়ে আপনি পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংক্রান্ত সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছেন। এরকম আরো তথ্যের জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে পারেন। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

Related Posts

সঙ্গে থাকুন ➥